>
>>
  • SriSuvro
  • >>
  • VERA DROZDOVA
  • >>
  • TILOTTAMA BOSE
  • >>
  • THADDEUS HUTYRA
  • >>
  • SUTAPA KHATUA
  • >>
  • SUMANA BHATTACHARJEE
  • >>
  • STEPHEN STONE
  • >>
  • STACIA LYNN REYNOLDS
  • >>
  • SOUMYA SEN SARMA
  • >>
  • SIAMIR MARULAFAU
  • >>
  • SHARMILA DASGUPTA
  • >>
  • RUMA CHAKRAVARTI
  • >>
  • ROULA POLLARD
  • >>
  • RINITA MAZUMDAR
  • >>
  • RIMI PATI
  • >>
  • RANIA ANGELAKOUDI
  • >>
  • PRERNA SINGLA
  • >>
  • PHILLIP
  • >>
  • PAPIA ROY
  • >>
  • NUPUR LAHIRI
  • >>
  • NILANJANA BANERJEE
  • >>
  • NANDITA SAMANTA
  • >>
  • NANDITA BHATTACHARYA
  • >>
  • MITRA GHOSH CHATTOPADHYAY
  • >>
  • MITA CHAKRABORTI
  • >>
  • MICHAEL MILLER
  • >>
  • MASSIMILIANO RASO
  • >>
  • MARY SCULLY
  • >>
  • MARY L PALERMO
  • >>
  • MARIETA MAGLAS
  • >>
  • MANISH MITRA
  • >>
  • LaDean Birkhead
  • >>
  • KOLPITA BASU
  • >>
  • KALYAN MUKHOPADHYAY
  • >>
  • JYOTI BISWAS
  • >>
  • JULIE ANNA
  • >>
  • JAYANTHI SEN
  • >>
  • GITA ASSEFI
  • >>
  • EFTICHIA KAPARDELI
  • >>
  • DEBORAH BROOKS LANGFORD
  • >>
  • CLIFF GOGH
  • >>
  • CHRYSSA VELISSARIOU
  • >>
  • BRITTA HOFFMANN
  • >>
  • BENEDICTA RUIZ
  • >>
  • ASIM RANJAN PATI
  • >>
  • ARONI
  • >>
  • ANURADHA BHATTACHARYYA
  • >>
  • ANTORA
  • >>
  • ANNA ZAPALSKA
  • >>
  • ANINDA GHOSH
  • >>
  • ANCHITA GHATAK
  • >>
  • ANCA MIHAELA BRUMA
  • >>
  • AMRITA KANGLE
  • >>
  • ADRIJ
  • >>
  • SUBHODEV DAS
  • >>
  • MARY SCULLY
  • >>
  • LIPIKA DEY
  • >>
  • CHRYSSA VELISSARIOU
  • রত্নদীপা

    SongSoptok | 5/09/2014 |
     (ধারাবাহিক) 
    ফেসবুকে আমার পাঁচ পছর পূর্তিতে


    February 12, 2013 at 12:13pm
    পাঁচ বছর পূর্বে আমি ফেসবুকে পদার্পন করেছিলাম। প্রথমদিকে বন্ধুদের সাথে কথা বলতে বিব্রতবোধ করতাম। ভয় করতাম ফেসবুককে। আস্তে আস্তে অনেকের সাথে আমার ভার্চুয়াল সম্পর্ক গড়ে উঠলো। বিশেষ করে তরুণ বন্ধুদের সাথে। অনেকের প্রেম,ক্যারিয়ার, দেশ-চিন্তা, আন্তর্জাতিক মনোভাব  অভিব্যক্তি, চিন্তা-চেতনা, গভীর মনোযোগের সাথে লক্ষ্য করতাম। মাঝে মধ্যেই দেখতাম হতাশার কালো ছায়া। ঠিক করলাম এদের সাথে কথা বলবো,জানাবো, জীবনে হতাশার কিছু নেই। শুধু দরকার মনোবলের । যদিও আমাদের কুরাজনীতি এদের ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করছে না, তবুও--- এ থেকে আমাদের বের হয়ে আসতেই হবে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমার উপলব্ধি থেকে কিছু কথা বলতে শুরু করি-------
    কোথায় সে আনবাউন্ড প্রমিথুয়স !!

    August 1, 2011 at 5:47am •
    বিশ্বায়নের নামে আধিপত্য বিস্তার , আধিপত্য ঠেকানো লক্ষ্যে ঐক্যজোট, মিত্রতার নামে যে বিশ্বব্যাপী কর্মকান্ড চলছে এতে বাংলা দেশের ভূমিকা কী। ভারত পার্শ্ববর্তী, প্রতিবেশী বৃহৎ দেশ । ভারতও পরাশক্তি হিসেবে তার অবস্থান দৃঢ় করবে এটাই স্বাভাবিক।কিন্ত পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে অভিন্ন কিছু বিষয়ের সুরাহা না হলে বাংলাদেশের অনেক কিছু অমীমাংসিত থেকে যাবে, সমস্যার সমাধান আসবে না, সংকট বিরাজমান থাকবে। আমাদের দেশে যারা ভারতকে জুজু হিসেবে দেখে তারা যদি সত্যি তাই দেখতো তা হলেও একটা গ্রহণযোগ্য ক্ষেত্র তৈরি হত। প্রকৃত প্রস্তাবে এই ভন্ড ভারত বিরোধিতাই আমাদের সমস্ত জটলার মূল কারণ।এ দেশের রাজনীতিকরা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিদেশি পরাশক্তির কাছে এমন কোনো অবমাননাকর শর্ত নাই যে মানতে দ্বিধা করে । এ ব্যাপারে রাজনৈতিক দল গুলো একে অন্যকে ছাড়িয়ে যেতে অনন্য তৎপর । আমাদের দেশের জন্য ভারত--- এমন একটা স্পর্শকাতর নামে পরিণত হয়েছে যে তা উচ্চারণ করলেই দালাল নামে অভিহিত হতে হয়। কিন্তু আমেরিকার দালাল হয়ে আমাদের এমন কী অর্জন হয়েছে ?? অথচ বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ যদি ঐক্যজোট হতে পারতো তাহলে পৃথিবীর ক্ষমতার দৃশ্যপট পালটে যেত। বৃটিশরা দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত- পাকিস্তানের মধ্যে এমন এক বিরোধমূলক দেয়াল তুলে দিয়েছে যে,পৃথিবীর উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরু কোনো অঘটনের ফলে এক হলেও হয়ত হতে পারে। কিন্তু, ভারত, পাকিস্তান কোনোদিন এক হবেনা।অন্যদিকে আমাদের দেশে দিনে ভারত বিরোধিতা, রাতে শর্তহীন মিত্রতা, নতজানু পররাষ্ট্র নীতি,চরিত্রহীন রাজনীতি, গনতান্ত্রিক সরকারের স্বৈরতান্ত্রিক মনোবৃত্তি দূর না হলে দুর্নীতি আর লুটপাটের খপ্পর থেকে এ দেশ কোনোদিন মুক্ত হবে না । কিন্ত কোথায় সে আনবাউন্ড প্রমিথুয়স ??

    আমাদের প্রজন্ম, আমাদের ভবিষ্যত
     September 18, 2011 at 3:13pm •
    এই ফেইসবুকে যত পরিণত মনের মানুষ আছি, তারা যদি নিজেদের কঠিন শ্রমসাধ্য জীবনের কথা,মাঝে মধ্যে এখানে তুলে ধরি তাহলে হয়ত নতুন প্রজন্মের বন্ধুরা কিছুটা হলেও অনুপ্রাণিত হবে। বর্তমান সমাজে আদর্শিক দায়বদ্ধতা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে , তরুণদের পথ দেখাবার, এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব কেউ পালন করছে না । সম্প্রতি মনোরোমা বিশ্বাস "আমেরিকায় দশ বছর" নামক আত্মজীবনীতে তার যে হয়ে উঠার ইতিহাস সংক্ষেপে লিখেছেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।মানুষকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে আত্মপ্রত্যয়ী হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।এ কথাই তার লেখার ছত্রে ছত্রে প্রকাশ পেয়েছে । মনোরোমা বিশ্বাসকে প্রাণের অভিবাদন 


    কোন এক অভিমানী বন্ধুকে -----------
      September 20, 2011 at 10:01am •
    ফেইসবুকে বন্ধু শব্দটা আপেক্ষিক। আমি শুধু সময় কাটানোর জন্য ফেইসবুকে বসি না । এটা আমার একটা গবেষণা কর্ম । আমি সেলিব্রিটি, বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিক, আমার সমবয়সীদের এড করেছি তাদের মানসিকতা, চিন্তা ভাবনা জানার জন্য, আমি বিপুল সংখ্যক দেশে বিদেশে অবস্থানরত তরুণদের নিয়েছি, তাদের ভাবনাকে উপলব্ধি করার জন্য, তরুণরাই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য।আমি জানতে চাই , আমাদের তরুণরা এই সময়ে কেমন আছে । তারা জীবনকে সময়কে কীভাবে মূল্যায়ন করছে। দেশ নিয়ে গ্লোবাল পরিস্থিতি নিয়ে এদের ভাবনা কী। এই সূত্রে আমি আস্তিক এবং নাস্তিক গ্রুপের সাথেও যুক্ত হয়েছি।একটা জিনিশ সযতনে পরিহার করেছি তাহলো রাজনীতি। সম্প্রতি আমার একটা স্ট্যাটাসের শিরোনাম হল, আমাদের প্রজন্ম, আমাদের ভবিষ্যত। এই কাজ করতে যেয়ে তোমাদের মত দু, একজনের সাথে আত্মার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। যার মূল্য কোন অংশে কম না ।এর মূল্য তোমরা যদি দিতে না পার তা হলে তা হবে অত্যন্ত দুঃখজনক।

    October 14,2011 at 5.35 am
    প্রাণপ্রিয় বন্ধুগণ !! অনেকদিন পর একটা বিনিদ্র রজনী কাটালাম আমি। ভোর হয়ে এল বলে, পাখির ছন্দহীন অবিরল কল কাকলি শোনা যাচ্ছে। মধুর না হোক ? তবু তো আপন মনে স্বতস্ফুর্তভাবে আপন কন্ঠে গাইছে ? সাতটার দিকে ঢাকায় চলে যাব, এই মাসেই নারায়নগঞ্জের বাসা ছেড়ে দেব। আমার দীর্ঘ কর্মময় জীবনের সাথে যে শহরের সম্পৃক্তি,প্রয়োজনের তাগিদে ছেড়ে যেতে যদিও কষ্ট হচ্ছে, তবু ভাল লাগছে এই ভেবে যে, পরিবর্তনশীলতাই জীবন।আমি আর
    একটা ডাইমেনশনে চলে যাচ্ছি, যা আমার জীবনের জন্য প্রয়োজন আছে। এ ভাবে যদি আমরা জীবনের সব পরিবর্তনশীলতাকে মেনে নেই, তাহলে নশ্বর জীবনের অনেক না পাওয়াই গ্রহণযোগ্যতা পাবে। কষ্ট কম হবে। আমি আগামী রাত থেকে পর্যায়ক্রমে আমার জীবনের একটা কাহিনি লিখব, হয়ত বলবে, তুমি এমন কে যে,তোমাকে কাহিনি লিখার ঘোষণা দিতে হয়। না, আমি তেমন কেউ নই, তার পরেও আমার জীবনের অন্তরালে গড়ে উঠা কাহিনির একটা মর্মান্তিক দিক আছে, যা অনেকের হৃদয়কে আলোড়িত করতে পারে। আমার অপরাজেয় কাহিনি থেকে হয়ত কোন এক নতুন প্রজন্ম তার গল্পের থীম খুঁজে পাবে, আর আমি তার সৃষ্টিশীল রচনার মধ্য দিয়ে নতুন করে বেঁচে উঠবো। পৃথিবীর অনেক কালজয়ী সাহিত্য কোন না কোন সত্য অবলম্বনে রচিত। হয়ত সে সত্য এত গভীরে যে,তা আজ মীথ এ পরিণত হয়েছে, হয়ত সে সত্য আজ রূপকথাকে ধারণ করে অলৌকিকতার পালক পরেছে, হয়ত আমার জীবনের মত কোন এক জীবনের কাহিনি আজ লোককাহিনিতে পরিণত হয়েছে।


    আজ আমার প্রজন্ম ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আমার স্বপ্নের আনবাউন্ড প্রমিথিয়ুসে পরিণত হয়েছে। তোমাদের অভিবাদন হে গর্বিত প্রজন্ম ! তোমরা হেরে যেও না। ধনতান্ত্রিক পুঁজিবাদীদের মত তোমাদের প্রণোদনা সুবিধাবাদীদের পকেটে উঠতে দিও না। রাজনৈতিক সচেতন হও। কিন্তু অন্ধ দলপ্রীতি নয়। মনে রেখো, কোন দলই তোমাকে আমাকে দেশকে কিচ্ছু দেয়নি।

    ক্রমশঃ

    Comments
    0 Comments

    No comments:

    Blogger Widgets
    Powered by Blogger.