IMMORTAL PRESENCE
When I hear the crying in the crematory,
Some questions arise within me –
Where is our last destination?
Is it hell or can it be heaven?
The cycle of life and death is going on,
The real answer is certainly unknown.
The body will be decayed in the graveyard,
Only the sweet fragrances of memories remain forever.
Love – the only thing – has immortal presence,
The baul can feel its universal existence.
তোরই জন্য
তোরই জন্য লিখছি আমি আবছা নদীর কাব্য,
রোদ মেখে তুই সূর্য্যমূখী রামধনু হয় পদ্য।
তোর সাগর শাড়ি শিউলি পাড়ের, আঁচল পাগল ঢেউ,
তোর চোখে জ্বলে তারার প্রদীপ, বুকে সুখের মউ।
তোকে দেবো দুকাপ চায়ে আবির ধোঁয়া সকাল বেলা ,
মন জুড়ানো হীরের কুঁচি, ঘাসের বুকে শিশির খেলা।
মেঘ সোহাগী স্বপ্ন রে তুই, বৃষ্টি ভেজা রাতের আলো,
বন মহুয়ার গন্ধে মাতাল, রাত জাগা চোখ কাজল কালো।
ভিক্টোরিয়ায় পলাশ বেলায়, দেখি তোকে মেঘের ছায়ায়,
কালো চুলে সূর্য ঢাকে, দুষ্টু- মিষ্টি ঠোঁটের মায়ায়।
নূপুর হয়ে বাজবো আমি, তোর ঐ রঙ – চঞ্চল দুটি পায়ে,
তুই থাকবি আমার বুকে, এই ধুক -পুক-ধুক শব্দ হয়ে।
এক টুকরো রোদ্দুর
শরীর জুড়ে সাজানো রক্তাক্ত অলংকার,
দিয়েছে সে –
স্পর্ধিত অহংকারে।
এক নাগরিক সন্ধ্যায় -
উচ্ছ্বল পাখির ডানায় বেঁধে তির,
তারা খসে অন্ধকারে।
পাইন বনে শিরশিরে অচেতন ফিসফাস,
গদ্যের খাতায় বৃষ্টিরা জড়ো হয়।
তরঙ্গ বৃত্তে বুনো হাঁস কাটে সাঁতার,
দাবানলে জ্বলে নবাঙ্কুর সঞ্চয়।
ঝড় ওঠে তারাময় সংসার বাসায়,
চুরমার সাধের দোতারা;
শুকোয় রক্ত , ফিকে ইতিহাস,
সেই চোখে , সেই ঠোঁটে মলম খোজার ভান –
গোপনে উদ্যত ছোরা!
জানি আমি জুঁই ফোটা রাতে,
হবে না সে সাতরঙা ঢেউ,
পরশ পাথর!
ক্লান্ত পাখির দু- খনি ডানায়,
জাগায় না সোনার বিস্ময়।
শীতের সকালে ওম – মাখা দুটি চা- য়ের কাপ,
সাজিয়েছি পাশাপাশি – একটু দোয়া,
এক মুঠো গোলাপের সাজিতে রোদ্দুর হবার –
এক অনিকেত স্বান্ত্বনায়।
[ রঞ্জনা রায়]