তিনটি কবিতা
শুন্যতা।
ভানের উঠোনে আছড়ে আছড়ে
পড়ে দুঃসময়
চিন্তা ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে
আসে মাথায়
দু'ঠোঁট ফাঁক হলেই মৃত্যুর
কথা বলে
বড় উদ্বিগ্ন আমি বাঁচার অপেক্ষায় ।
জ্বলে পুড়ে মরার ভান করার আগে
সব কথাই অর্ধেক
সব কথাই পূর্ণ
হয়ে রুদ্ধনিঃশ্বাসে চুপ হয়
সব যন্ত্রণা
সব প্রতারণা
আস্থার ঘরে তাই হিংসে
ফিসফিস করে
যা সর্বদা সত্য, সর্বদা পাল্টাত ।
এমনটি করাই যায় ভানে ভানে
অস্থির অবজ্ঞায়
ভালোবাসা ভরাট সম্পর্কেও
নিঃসঙ্গ
প্রেমে দৃষ্টিবিভ্রম ইচ্ছা-নির্দেশিত
হুঁ মন্দ নয় !
আপাতত লাফিয়ে পড়ার আগে
দরকার
মৃত্যু
সাংঘাতিক এই শূন্যতার ।
পড়ে দুঃসময়
চিন্তা ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে
আসে মাথায়
দু'ঠোঁট ফাঁক হলেই মৃত্যুর
কথা বলে
বড় উদ্বিগ্ন আমি বাঁচার অপেক্ষায় ।
জ্বলে পুড়ে মরার ভান করার আগে
সব কথাই অর্ধেক
সব কথাই পূর্ণ
হয়ে রুদ্ধনিঃশ্বাসে চুপ হয়
সব যন্ত্রণা
সব প্রতারণা
আস্থার ঘরে তাই হিংসে
ফিসফিস করে
যা সর্বদা সত্য, সর্বদা পাল্টাত ।
এমনটি করাই যায় ভানে ভানে
অস্থির অবজ্ঞায়
ভালোবাসা ভরাট সম্পর্কেও
নিঃসঙ্গ
প্রেমে দৃষ্টিবিভ্রম ইচ্ছা-নির্দেশিত
হুঁ মন্দ নয় !
আপাতত লাফিয়ে পড়ার আগে
দরকার
মৃত্যু
সাংঘাতিক এই শূন্যতার ।
অভিশাপ।
অভিশাপের চৌকাঠ পেরিয়ে
জানতে এসেছি
নিষিদ্ধ আনন্দে বিষাদ আসলে
মুচকি হাসি
এক বাটি করুণা কেনো ঢেলে দেয়?
এক বাটি মায়া দিলে কি হতো?
অভিশাপের জট খুলতে খুলতে
শুনতে এসেছি
অবৈধ সম্পর্ককে বৈধ করলে
চোখের দৃষ্টি
তাচ্ছিল্য ভাব দেখায় কেনো?
প্রেম ভাব দেখাতে পারেনা?
উত্তরের আশায় নাড়াচাড়া করি
নিষিদ্ধ ভেতর
নিষিদ্ধ বাহির
অন্ধের গভীরে রঙ খুঁজে
একলা হই
একলা ভাবি
পৃথিবীর আনন্দে আমিও বুঝি
জীবনের চেহারাটা নিষিদ্ধ নয় !
ঠিক তিনদিন দেখবো
তিনদিন পরে পর দেখবে,
'তখন আমি পর হবো'
আঙুলের গায়ে নিষিদ্ধ শব্দ লিখে
ঠোঁট ভিজিয়ে অভিশাপ খাবো
ভীষণ সুখে
ভীষণ আনন্দে
অসহনীয় ভয়ংকর অভিমানে ।
তখন নাম ধরে ডেকোনা
নাম হারিয়ে যাবে প্রশ্নে
উত্তরগুলো প্রকাশ হয়ে
নতুন ভাবে ফিরে যাবে
নিষিদ্ধ আনন্দে !
আর আমি ?
ভেবোনা আর যাই হোক মনের দুঃখে-
মনের মধ্যে বসে
কাঁদা তো যায়না!
জানতে এসেছি
নিষিদ্ধ আনন্দে বিষাদ আসলে
মুচকি হাসি
এক বাটি করুণা কেনো ঢেলে দেয়?
এক বাটি মায়া দিলে কি হতো?
অভিশাপের জট খুলতে খুলতে
শুনতে এসেছি
অবৈধ সম্পর্ককে বৈধ করলে
চোখের দৃষ্টি
তাচ্ছিল্য ভাব দেখায় কেনো?
প্রেম ভাব দেখাতে পারেনা?
উত্তরের আশায় নাড়াচাড়া করি
নিষিদ্ধ ভেতর
নিষিদ্ধ বাহির
অন্ধের গভীরে রঙ খুঁজে
একলা হই
একলা ভাবি
পৃথিবীর আনন্দে আমিও বুঝি
জীবনের চেহারাটা নিষিদ্ধ নয় !
ঠিক তিনদিন দেখবো
তিনদিন পরে পর দেখবে,
'তখন আমি পর হবো'
আঙুলের গায়ে নিষিদ্ধ শব্দ লিখে
ঠোঁট ভিজিয়ে অভিশাপ খাবো
ভীষণ সুখে
ভীষণ আনন্দে
অসহনীয় ভয়ংকর অভিমানে ।
তখন নাম ধরে ডেকোনা
নাম হারিয়ে যাবে প্রশ্নে
উত্তরগুলো প্রকাশ হয়ে
নতুন ভাবে ফিরে যাবে
নিষিদ্ধ আনন্দে !
আর আমি ?
ভেবোনা আর যাই হোক মনের দুঃখে-
মনের মধ্যে বসে
কাঁদা তো যায়না!
শেষ কথা।
ক্লান্ত শ্বাস জন্মায় অনিশ্চিত
মুহূর্তে
সন্ধ্যার স্বরে 'পর' আসে
বিরক্তে
সব উত্তর হারিয়ে গেছে
প্রশ্নে
তাই বদলে গেছে আমার কথা
শুনবে?
তার আগে বড় হয়ে যাও
দূরত্ব
একরোখা
হিংসুটে
আসলে ঠিক তা নয় !
সন্দেহ
অবিশ্বাস
অস্থিরতা
এসব শব্দের এসব আবেগ
ভুলে যাও, ভুলিয়েও দাও ।
আমি কিছু লুকিয়ে রাখিনি
সব কথা পড়ে পড়ে
সব কথা ঘোরে ঘোরে
সময়ের ব্যবধানে প্রকাশ হয়
সহজ সময়ে ।
তাতে দুঃখগুলোর দুঃখ হয়
অথচো
জড়িয়ে রাখে সেই আমাকেই !
এবার তুমি জাগবে তো ?
শাদা ভোরে
শাদা প্রেমে
সকালকে বাঁক করে
এ কথা ও কথার
তুমি
তুমি
তুমি
এইসব 'তুমি'র
দুপুরের গণ্ডী পেরিয়ে,
জল
নদী
পাহাড়ের
কৌতূহলী বিকেলকে জড়িয়ে
আমার কথা শুনবে বলো ?
জানি এড়িয়ে যাবে সন্ধ্যার
ধমকে ধামকে
দরকার ব্রেইলি অক্ষর
নয় কাঁচাকালি
তবে শেষ কথাটা বলা হয়নি
ও থাকে থাক
দূরে দূরে থাক
যখন কথা আছে,
তখন কথাও হবে
ভালোবাসায় মিলেমিশে।
মুহূর্তে
সন্ধ্যার স্বরে 'পর' আসে
বিরক্তে
সব উত্তর হারিয়ে গেছে
প্রশ্নে
তাই বদলে গেছে আমার কথা
শুনবে?
তার আগে বড় হয়ে যাও
দূরত্ব
একরোখা
হিংসুটে
আসলে ঠিক তা নয় !
সন্দেহ
অবিশ্বাস
অস্থিরতা
এসব শব্দের এসব আবেগ
ভুলে যাও, ভুলিয়েও দাও ।
আমি কিছু লুকিয়ে রাখিনি
সব কথা পড়ে পড়ে
সব কথা ঘোরে ঘোরে
সময়ের ব্যবধানে প্রকাশ হয়
সহজ সময়ে ।
তাতে দুঃখগুলোর দুঃখ হয়
অথচো
জড়িয়ে রাখে সেই আমাকেই !
এবার তুমি জাগবে তো ?
শাদা ভোরে
শাদা প্রেমে
সকালকে বাঁক করে
এ কথা ও কথার
তুমি
তুমি
তুমি
এইসব 'তুমি'র
দুপুরের গণ্ডী পেরিয়ে,
জল
নদী
পাহাড়ের
কৌতূহলী বিকেলকে জড়িয়ে
আমার কথা শুনবে বলো ?
জানি এড়িয়ে যাবে সন্ধ্যার
ধমকে ধামকে
দরকার ব্রেইলি অক্ষর
নয় কাঁচাকালি
তবে শেষ কথাটা বলা হয়নি
ও থাকে থাক
দূরে দূরে থাক
যখন কথা আছে,
তখন কথাও হবে
ভালোবাসায় মিলেমিশে।