>
>>
  • SriSuvro
  • >>
  • VERA DROZDOVA
  • >>
  • TILOTTAMA BOSE
  • >>
  • THADDEUS HUTYRA
  • >>
  • SUTAPA KHATUA
  • >>
  • SUMANA BHATTACHARJEE
  • >>
  • STEPHEN STONE
  • >>
  • STACIA LYNN REYNOLDS
  • >>
  • SOUMYA SEN SARMA
  • >>
  • SIAMIR MARULAFAU
  • >>
  • SHARMILA DASGUPTA
  • >>
  • RUMA CHAKRAVARTI
  • >>
  • ROULA POLLARD
  • >>
  • RINITA MAZUMDAR
  • >>
  • RIMI PATI
  • >>
  • RANIA ANGELAKOUDI
  • >>
  • PRERNA SINGLA
  • >>
  • PHILLIP
  • >>
  • PAPIA ROY
  • >>
  • NUPUR LAHIRI
  • >>
  • NILANJANA BANERJEE
  • >>
  • NANDITA SAMANTA
  • >>
  • NANDITA BHATTACHARYA
  • >>
  • MITRA GHOSH CHATTOPADHYAY
  • >>
  • MITA CHAKRABORTI
  • >>
  • MICHAEL MILLER
  • >>
  • MASSIMILIANO RASO
  • >>
  • MARY SCULLY
  • >>
  • MARY L PALERMO
  • >>
  • MARIETA MAGLAS
  • >>
  • MANISH MITRA
  • >>
  • LaDean Birkhead
  • >>
  • KOLPITA BASU
  • >>
  • KALYAN MUKHOPADHYAY
  • >>
  • JYOTI BISWAS
  • >>
  • JULIE ANNA
  • >>
  • JAYANTHI SEN
  • >>
  • GITA ASSEFI
  • >>
  • EFTICHIA KAPARDELI
  • >>
  • DEBORAH BROOKS LANGFORD
  • >>
  • CLIFF GOGH
  • >>
  • CHRYSSA VELISSARIOU
  • >>
  • BRITTA HOFFMANN
  • >>
  • BENEDICTA RUIZ
  • >>
  • ASIM RANJAN PATI
  • >>
  • ARONI
  • >>
  • ANURADHA BHATTACHARYYA
  • >>
  • ANTORA
  • >>
  • ANNA ZAPALSKA
  • >>
  • ANINDA GHOSH
  • >>
  • ANCHITA GHATAK
  • >>
  • ANCA MIHAELA BRUMA
  • >>
  • AMRITA KANGLE
  • >>
  • ADRIJ
  • >>
  • SUBHODEV DAS
  • >>
  • MARY SCULLY
  • >>
  • LIPIKA DEY
  • >>
  • CHRYSSA VELISSARIOU
  • রীতা রায় মিঠু।

    SongSoptok | 8/10/2014 |
    কতো রকমের মানুষ তাদের কতো রকমের গল্প





    এমিলি তার গর্বিত শাশুড়ী

    আমার কাজ হচ্ছে ফোন সার্ভিস নিতে আগ্রহী গ্রাহকদের সহযোগীতা করা। আমি তা অতি আনন্দের সাথে করার চেষ্টা করি। এই কাজ করতে গিয়ে আমি আজ যাদের দেখা পেলাম, আমার মনটা ভালো লাগায় ভরে গেছে। এক হোয়াইট আমেরিকান ভদ্রমহিলা, বয়স আনুমানিক ৫৩ বা ৫৪ বছর হতে পারে, আমার কাছে এসেছিল, ফোনের নেটওয়ার্কের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে। যদিও এটা ফোন কোম্পাণীগুলোর টাওয়ারের সমস্যা, তবুও এই কথাগুলোই আমি ভদ্রমহিলাকে বুঝিয়ে বলা শেষ করতেই, ভদ্রমহিলা আমাকে বললো যে আমার ইংলিশ উচ্চারণ নাকি তার কাছে খুব ভালো লেগেছে। স্বাভাবিকভাবেই পরবর্তী প্রশ্ন ছিল আমি মুলতঃ কোন দেশ থেকে এসেছি। বাংলাদেশ থেকে এসেছি শুনেই ভদ্রমহিলা, 'এমিলি এমিলি শীগগীর আসো' বলে কাউকে ডাকতেই যে এসে হাজির হলো আমাদের সামনে, দেখি অপূর্ব সুন্দরী ২৫ বছর বয়সী এক তরুণী। একেবারে আমাদের মেয়েদের মত, মুখে কি সলজ্জ হাসি, কি অমায়িক ভাব চেহারাতে! ভদ্রমহিলা জিজ্ঞেস করে জেনে নিলেন যে আমি বাংলায় কথা কই, আমাকে বললেন এমিলি নাকি কলকাতাতে থেকেছে এক বছর, বাংলা পড়তে লিখতেও শিখেছে, বলতেতো পারেই। এরপর তিনি এমিলিকে অনুরোধ করতে লাগলেন আমার সাথে বাংলায় কথা বলার জন্য। মেয়েটা দেখি খুব লজ্জা পাচ্ছিল, আমিই সহজ করে দিলাম মেয়েটাকে, বললাম তুমি শুরু করো। মেয়েটা স্পষ্ট উচ্চারণে যা বললো, "আমার নাম এমিলি, কলকাতাতে আমার স্বামীর সাথে এক বছর ছিলাম। ওখানে গড়িয়াহাটে থেকেছি, আধুনিক শিশু শিক্ষা বিষয়ে পড়াশোনা করতে গিয়েছিলাম। আমি খুব আশ্চর্য্য হয়েছি একজন বাঙ্গালীকে এখানে পেয়ে" মাত্র একবছরে এমন বাংলা বলতে আমি অন্ততঃ কাউকে দেখিনি। আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থেকে ওকে বাংলাতেই জিজ্ঞেস করলাম, 'এই ভদ্রমহিলা তোমার কে হন?" সে উত্তরে বললো, 'উনি আমার শাশুড়ী। আচ্ছা রীতা আন্টি, আপনি কি রান্নাও করেন এখানে? সব বাঙ্গালী খাবার রান্না করেন?" আমি তাকে জানালাম যে আমি প্রতিদিন রান্না করি, এবং বাঙ্গালী খাবার রান্না করি। (বুঝলাম সে অলরেডী শিখেছে, আমাদের দেশে কাউকে নাম ধরে ডাকার রেওয়াজ নেই, তাই সে আমার নামের ব্যাজ থেকে নামটি দেখে সাথে আন্টি যোগ করে ফেলেছে)
    এমিলির শাশুড়ী এবার জানালেন যে উনারা ইন্ডিয়ানা থেকে এসেছেন মিসিসিপিতে কারন উনার ছেলের পোস্টিং হয়েছে মিসিসিপি এয়ারবেসে, ছেলে তার ফুল ব্রাইট স্কলারশীপ নিয়ে ইন্ডিয়াতে গিয়েছিল, এখানে ফিরে এসে ছেলে খুব আপসেট, কারন কারো সাথে বাংলা চর্চা করার সুযোগ পাচ্ছেনা বলে। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানালেন যেহেতু আমার মত এমন খাঁটি বাঙ্গালীকে পেয়ে গেছেন। উনার ফোন নাম্বার দিলেন, এমিলির ফোন নাম্বার দিলেন,আমার ফোন নাম্বার নিলেন।
    বাড়ী এসে আমার স্বামীকে বললাম ঘটনাটি, বেশ কিছুক্ষন পরে আমার স্বামী আমাকে বললেন যেনো নেক্সট ছুটির দিনে এমিলি তার শাশুড়ীকে নেমন্তন্ন করি। মনে পড়ে গেল, এমিলির শাশুড়ীও আমাকে বলেছিল, মাঝে মাঝে যেনো এমিলির খোঁজ খবর নেই। আমার স্বামীর প্রস্তাবে আমি সায় দিলাম।




    প্রিয়ার মুখে হাসি ফোটাতে

    কালো এক ভদ্রলোক এসেছিলেন আমাদের এখানে ফোন সার্ভিস কন্ট্র্যাক্ট নিতে। আমিই ছিলাম ডিউটিতে। নতুন ফোন সার্ভিস নিতে চাইলে আমাদের প্রথম কাজ হলো, গ্রাহকের ক্রেডিট হিস্ট্রি চেক করা। আমরা গ্রাহকের সমস্ত পারসোন্যাল ইনফর্মেশান কম্পিউটারে সাবমিট করার পর ক্রেডিট ব্যুরো থেকে রেজাল্ট আসে। সেই রেজাল্টের ভিত্তিতেই ঠিক হয় গ্রাহককে কোন ডিপোজিট মানি জমা দিতে হবে কিনা। ভদ্রলোক দেখি কেমন একটু আমতা আমতা করছিল। আমি তাকে সব কথা বুঝিয়ে বলার পর সে আবার ফিরে আসবে বলে চলে গেলো।

    আধঘন্টা বাদে সে সাথে করে নিয়ে এল সাদা আমেরিকান এক মেয়ে।( ইদানিং প্রায়ই দেখি কালো ছেলেদের সাথে সাদা মেয়েদেরকে। কিনতু সাদা ছেলের পাশে কালো মেয়ে কখনও দেখিনি। কে জানে, এদেশেও হয়তো সাদা চামড়ার কদর বেশী!) বাচ্চা মেয়ে, কেমন অভিমানী অভিমানী মুখ করে পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি ক্রেডিট চেক করে দেখলাম দুই ফোন লাইনের জন্য তাকে দিতে হবে ৬০০ ডলার ডিপোজিট। তার উপর অভিমানী জেদ ধরেছে 'আইফোন ' দিতে হবে তাকে। দুই বছরের কন্ট্র্যাক্ট নিলে প্রতিটি 'আইফোন ' জন্য দিতে হবে ৯০ ডলার। ছেলেটি দেখি করুণ মুখে দাঁড়িয়ে আছে। আমি তাকে অন্য ফোন নিতে বললাম, যেগুলো একটু সস্তা পড়বে। ছেলেটি মেয়েটির দিকে তাকাতেই মেয়ে মুখ ঘুড়িয়ে জায়গা থেকেই চলে গেল। ছেলেটিকে আমি বললাম যে তুমিতো অনেক বড়লোক মনে হয়, নাহলে ৬০০ ডলার ডিপোজিট দেয়াতো সোজা কথা না! সে বললো যে সে একেবারেই সাধারণ মানুষ, কিনতু তার ফিঁয়াসে কে সে এত ভালোবাসে যে এই টাকার পরিমান তুচ্ছ তার কাছে।


    শেষ পর্যন্ত প্রিয়ার আবদারে সে ৬০০ ডলার ডিপোজিট দিয়ে, ২০০ ডলার ফোনের জন্য দিয়ে, ৮০ ডলার একটিভেশান ফি দিয়ে দুইটি 'আইফোন ' নিতেই, মেয়েটির মুখ অনিন্দ্য সুন্দর হাসিতে ভরে গেলো। সে যখন চুক্তিপত্রে সাইন করছিলো, আমি তাদের জিজ্ঞেস করলাম তারা কবে বিয়ে করতে যাচ্ছে। উত্তরে ছেলেটি বললো, 'এই ডিসেম্বারে' আর মেয়েটি বললো, 'আমরা এখনও জানিনা কবে বিয়ে করবো। এক বছর আগে আমাদের এমগেজমেন্ট হয়েছে, আরও সময় দরকার বিয়ের ডিসিশান নিতে।" বয়স কত জানতে চাইতেই মেয়েটি জানাল তার বয়স ১৮, ছেলেটির বয়সতো আমি আগেই জেনেছি, ২৬ বছর।


    চুক্তিপত্র সাইন হয়ে যেতেই দেখি মেয়েটির মুখে হাসির বন্যা, ছেলেটির মুখেও প্রশ্রয়ের এক অপূর্ব হাসি। আমার দেখে এত ভালো লাগলো যে ছেলেটিকে বলেই ফেললাম, 'জীবনে টাকা আসে টাকা চলেও যায়, কিনতু এমন মুহুর্ত বার বার আসেনা। তোমাদের অভিনন্দন"



    ইলুইসা গোরের গল্প

    ইলুইসা গোর ৬০ বছর বয়সী এক গ্রাহক, এসেছিলেন তাঁর ফোন কন্ট্র্যাক্ট পরবর্তী দুই বছরের জন্য নবায়ন করতে। আমি ওয়ালমার্টের ফোন সার্ভিস বিভাগে গত পাঁচ বছর ধরে চাকুরী করার ফলে গ্রাহকের চেহারা, বয়স, অভিব্যক্তি, পার্সোন্যালিটি দেখে বুঝতে পারি তার কোন ধরনের ফোন প্রয়োজন। আমাদের ওয়্যারলেস ডিপার্টমেন্টটি তিনটি বড় ফোন কোম্পাণীর ডিলার, কোম্পাণীগুলো হচ্ছে এটিএন্ডটি, টি-মোবাইল ভ্যারাইজন।
    মিসেস গোরের সাথে এসেছে এক তরুণী। মা মেয়ে। আমি মিসেস গোরকে স্বাগতম জানাতেই সে পাল্টা হাসি ফেরত দিয়ে বললো,
    আমি নতুন ফোন চাই আমি জানতে চাইলাম কোন কোম্পাণীর সাথে তার ফোন সার্ভিসের চুক্তি করা আছে। জবাবে সে বললো, “এইনটেনটি” (সঠিক হচ্ছে এটি এন্ড টি) এটিএন্ডটি সার্ভিস ধরে নিয়ে আমি তাকে ফোনগুলো দেখাতে লাগলাম।
    এখানে ফোন আছে দুই টাইপঃ স্মার্ট ফোন (যেটাতে ওয়েব একসেস রাখতেই হবে) আরেকটি হচ্ছে নন-স্মার্ট ফোন (যেটাতে কোন ফিচার এড না করলেও চলে)ভদ্রমহিলাকে দেখেই আমি তাকেনন-স্মার্ট ফোনের গ্রাহকহিসেবে ধরে নিয়ে সেই ফোনগুলো দেখাচ্ছিলাম।
    কিনতু ইলুইসা বেগম আমাকে বলে, “ আমি আইপড ফোন চাই। তুমি যেগুলি দেখাচ্ছো, আমি সেগুলো নেবোনা। আমার মেয়ে বলে দিয়েছে আইপড ফোন নিতে আমি মনে মনে প্রমাদ গুনলাম, যে এটিএন্ডটি কে শুদ্ধ করে বলতে পারেনা, যে আইফোনকে কয়েকবার আইপড ফোন বলছে, সে কিভাবে এই ফোনগুলো ব্যবহার করবে, কে জানে!
    আমি তাকে বললাম যেতুমি আসলে আইফোন খুঁজছো। কিনতু তুমি আইফোনের কোন মডেল চাইছো সেটা বলো। আইফোন থ্রী জি এস, আইফোন ফোর, আইফোন ফোর এস এই তিনটির মধ্যে কোনটি চাও?” সে গভীর সমুদ্রে পড়ে গিয়ে আমাকে বললো, আমিতো জানিনা কোনটা চাই, আমি শুধু আইপড ফোনের কথাই শুনে এসেছি তার পাশে থাকা মেয়েতি মাকে খোঁচা দিয়ে বললো যে আইফোন বলতে, আইপড ফোন বলে কিছু নেই। মহিলা তখন আরেকটি ফোনের দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললো, এই ফোনটাই দাও।স্যামসাং ইনফিউজফোন নিতে গেলে তাকে ওয়েব প্যাকেজ নিতেই হবে শোনামাত্র সে আঁতকে উঠে মেয়েকে ফোন করলো। মেয়ে আমাকে ফোনে চাইতেই আমি ইলুইসা কে বললাম, “আমরা বাইরের কারো সাথে কথা বলতে এলাউড নই, তোমাকে যা নিয়ম তা- বলেছি, তুমি যদি ওয়েব ব্যবহার না করতে চাও, নন স্মার্ট ফোন দেখিয়েছি, সেগুলোও টাচ স্ক্রীণ ফোন, একইরকম সবকিছু, সেগুলো নিলে তোমাকে অতিরিক্ত পয়সাও খরচ করতে হবেনা।কিন্তু সে নাছোড়বান্দা, আমাকে তার মেয়ের সাথে কথা বলতেই হবে। আমি অন্যের ফোন কানে লাগাতে মোটেও ইচ্ছুক নই, তাকে বললাম ফোনের স্পিকার বাটন অন করে দিতে। সে তার ফোনের স্পিকার বাটন কোথায় সেটাও জানেনা, আমিই স্পিকার বাটনে চাপ দিয়ে তার মেয়েকে বুঝিয়ে বলে দিলাম, কেনো ওয়েব নিতে হবে, এটা যে ফোন কোম্পাণীগুলো থেকেই নির্ধারিত সেটা তার জানা থাকার কথা ছিল, যেহেতু সে নিজেও স্মার্ট ফোন ইউজ করে। শেষ পর্যন্ত ইলুইসা বেগমের মেয়েকে বোঝাতে পারলাম ওয়েব ফিচারের  গুরুত্ব।

    ইলুইসা বেগম মন পালটে ফেললো, ‘আইপডফোন না নিয়ে সে এখন স্যামসাং ইনফিউজ নিতে চাইলো। আমি আমার মত করে ফোন এক্টিভেট করে দিয়ে ইলুইসাকে জিজ্ঞেস করলাম, এর আগে টাচ স্ক্রীণ ফোন ব্যবহার করেছে কিনা। জবাবে ইলুইসা বললো, টাচ স্ক্রীণ ফোন এর আগে ব্যবহার করেনি, মটোরোলা রেজার ব্যবহার করেছে। শুধু ফোন কল রিসিভ করেছে আর মাঝে মাঝে কাউকে কল করেছে। টেক্সট মেসেজও করতে জানেনা সে। তিনশ মেগাবাইট ওয়েব একসেস নিয়ে তার কুলাবে কিনা জানতে চাইলে সে বললো, তার ওয়েবের প্রয়োজন হবেনা, তার বাড়ীতে তার ল্যাপটপ আছে, সেটাতেই -মেইল চেক করে ফেলে। ব্যস! এতটুকুই তার ইন্টারনেটে কাজ। ফেসবুক আছে কিনা প্রশ্নের উত্তরে বললো, ফেসবুক খুলে তার কিছু করার নেই, কেউতো নেই যে ফেসবুকে গল্প করে সময় কাটবে। আমি বললাম, এতো পয়সা দিয়ে স্মার্টফোন নিয়েছো, মেয়েকে বলো ফেসবুক কি তা শিখিয়ে দিতে, তাহলেই তোমার এই অতিরিক্ত ওয়েব ফিচারের পয়সার সদ্ব্যবহার হবে।
    আমার কাছে মনে যেটা হয়েছে, ইলুইসা শেষ পর্যন্ত এই ফোন অন্য কাউকে দিয়ে নিজে আবার তার পুরানো মটোরোলাতেই ফিরে যাবে।





    Comments
    0 Comments

    No comments:

    Blogger Widgets
    Powered by Blogger.